নাঙজোড় - একটি পোস্টমডার্ন কবিতা
উৎসর্গ : বাসুদেব দাশগুপ্ত
‘বে’, যার নাঙ ছিল ‘শ’ আর ‘ব’, সে ওদের বললে
“না হয় খেও না চুমু, না হয় ধোরো না জড়িয়ে
মাথা থেকে পা পর্যন্ত ঢেকে তো করতে পারো
ভেবে নাও তুমি করোনা রোগের ডাক্তার, পরীক্ষা
করছ মাই দুটো, দস্তানা পরা হাতে, মুখও পুরোটা ঢেকে
রাখতে পারো গুদস্হলে।” ‘শ’ বললে “আমরা আসামী বটে
তাই বলে করোনায় ভুগে-হেগে মরবার ভয়ডর নেই নাকি?”
‘বে’, যার নাঙ ছিল ‘শ’ আর ‘ব’, বললে “দেখছো তো
সবচেয়ে বেশি মার খেয়ে গেছে সোনাগাছি ;
যৌনকর্মীরাও তো পরিযায়ী দিনমজুর । তবে ?
কিছু টঙ্কা জমা দিয়ে যাও যাতে দুবেলা খাবার জোটে
মহামারী নিজেই পকাৎপাত হলে তোমরা দুজনে এসে
দুই বেলা সোজা-উল্টো যথেচ্ছ যেভাবে ইচ্ছে কোরো।”
উৎসর্গ : বাসুদেব দাশগুপ্ত
‘বে’, যার নাঙ ছিল ‘শ’ আর ‘ব’, সে ওদের বললে
“না হয় খেও না চুমু, না হয় ধোরো না জড়িয়ে
মাথা থেকে পা পর্যন্ত ঢেকে তো করতে পারো
ভেবে নাও তুমি করোনা রোগের ডাক্তার, পরীক্ষা
করছ মাই দুটো, দস্তানা পরা হাতে, মুখও পুরোটা ঢেকে
রাখতে পারো গুদস্হলে।” ‘শ’ বললে “আমরা আসামী বটে
তাই বলে করোনায় ভুগে-হেগে মরবার ভয়ডর নেই নাকি?”
‘বে’, যার নাঙ ছিল ‘শ’ আর ‘ব’, বললে “দেখছো তো
সবচেয়ে বেশি মার খেয়ে গেছে সোনাগাছি ;
যৌনকর্মীরাও তো পরিযায়ী দিনমজুর । তবে ?
কিছু টঙ্কা জমা দিয়ে যাও যাতে দুবেলা খাবার জোটে
মহামারী নিজেই পকাৎপাত হলে তোমরা দুজনে এসে
দুই বেলা সোজা-উল্টো যথেচ্ছ যেভাবে ইচ্ছে কোরো।”
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন