ডোমনি, তুইই দয়াল, রোজ ভোরবেলা দেখি
আঁস্তাকুড় থেকে বেছে নিচ্ছিস কতো পরিত্যাগ
ডোমনি, তুইই দয়াল, আদিমতমা নারীবাদী
বডিস পরতে দেখিনি কোনোদিন, তোর দু'বুকের ভাঁজে
ডোমনি, তুইই দয়াল, জ্যোতি আছে কখনো বা আচমকা
বোঁটাও ঝিলিক দেয়, তাতে কিচ্ছু যায় বা আসেনাকো তোর
ডোমনি, তুইই দয়াল, বাতিল কনডোম তুলে নিয়ে বীর্য শুঁকিস
সুগন্ধে হাসিস মিটিমিটি, হাঁ করে গলায় ঢেলে নিস ফোঁটা-ফোঁটা
ডোমনি, তুইই দয়াল, বারোয়ারি বীজঠোঁটে কবে চুমু খাবো
তুই জিভ টেনে নিবি মুখে সুষুম্না লতিয়ে উঠে ঝরবে তলাতল
ডোমনি, তুইই দয়াল, রক্তমাখা স্যানিটারি ন্যাপকিন
তুলে নিয়ে চটের বস্তায় ভরে নিস, বস্তিতে গিয়ে রক্ত মাখবি গায়ে
ডোমনি, তুইই দয়াল, ওই বাসি রক্ত চেটে নিঃস্বভাবি হতে চাই
ডোমনি, তুইই দয়াল, শিখিয়ে দিয়েছিস শ্বাসবায়ু বন্ধ করে রেখে
ইচ্ছাধীন উড়ন্ত দেহে কুম্ভক সৃষ্টির ইন্দ্রজাল
ডোমনি, তুইই দয়াল, নাভিতে কতোকাল ময়লা জমে আছে
নিয়ে চল তোর ডেরায় জিভ দিয়ে পরিষ্কার করি
ডোমনি, তুইই দয়াল, প্রতিমাসে জোয়ারে ভেসে যাস
তোর তিন নাড়িতে ত্রিবেণী সংহতি
ডোমনি, তুইই দয়াল, রস ও রতির মিশেলে জেগে ওঠ
গরলামৃত নিয়ে আমার মতন সাধকের সাথে নৃত্য কর
ডোমনি, তুইই দয়াল, ইড়াতে পূরক, পিঙ্গলায় রেচক শেখালি
নদীর একূল-ওকূলে অধরে ধরে রেখে নির্মাণচক্রে ঘুমোস
ডোমনি, তুইই দয়াল, তোর লাবণ্যামৃতে চান করে উন্মাদ হই
বিন্দু ধারণের যোগ্য কবে করে তুলবি আমায়
ডোমনি, তুইই দয়াল, শ্মশানের কাঠকয়লায় রেঁধেছিস ভাত
করোটির থালায় ভরে খাবো দুইজনে পোড়া মাংস দিয়ে
ডোমনি, তুইই দয়াল, বলি দেয়া পাঁঠার রক্ত এনে ভরিস করোটিতে
একদিন আমারও করোটিতে চুমু দিয়ে রক্ত খেয়ে নাচবি ধামাল
ডোমনি, তুইই দয়াল, রজঃপ্রবৃত্তির তিনদিন তিনরাত
দেহের অমাবস্যায় তুই আমাকে পূর্ণিমা দিস
ডোমনি, তুইই দয়াল, আমার ব্যক্তিসত্ত্বা কবে লোপ করে দিবি
আনন্দকে তিনটে দিনের লাল আলো জ্বেলে শীতোষ্ণ করবি কবে
ডোমনি, তুইই দয়াল, চেয়ে দ্যাখ, আমি আঁস্তাকুড়
মানুষের ফেলে দেয়া সবকিছু নিজের অস্তিত্বে ধরে আছি
ডোমনি, তুই দয়াল, আমাকে আলেখ পুরুষ করে তোল
বলে দে কেমন করে স্খলন বন্ধ করে কবিত্বের শক্তি যোগাবো
ডোমনি, তুইই দয়াল, আমাকে সহজ পুরুষ করে তোল
বলে দে কেমন করে সারা দেহে প্রেমানন্দ আনবে বানভাসি
ডোমনি তুইই দয়াল, আমাকে অশ্লীলতম নোংরা গান শেখা
ঝরাই অশ্রাব্য অমৃতধারা এই লাৎখোর বঙ্গসমাজে
ডোমনি, তুইই দয়াল, তুইই শবরী, চণ্ডালী, শৈবালযোনি
পদ্ম আর বজ্রের যোগফলে ক্লেশশত্রুজয়ী পুরুষ করে তোল রে আমাকে
ডোমনি, তুইই দয়াল, কবে তোর অতিনোংরা চরণ দুটি পাবো
বুকের ওপরে রেখে খেলবি দজ্জালদোষে নৈরাত্মহরণ
আঁস্তাকুড় থেকে বেছে নিচ্ছিস কতো পরিত্যাগ
ডোমনি, তুইই দয়াল, আদিমতমা নারীবাদী
বডিস পরতে দেখিনি কোনোদিন, তোর দু'বুকের ভাঁজে
ডোমনি, তুইই দয়াল, জ্যোতি আছে কখনো বা আচমকা
বোঁটাও ঝিলিক দেয়, তাতে কিচ্ছু যায় বা আসেনাকো তোর
ডোমনি, তুইই দয়াল, বাতিল কনডোম তুলে নিয়ে বীর্য শুঁকিস
সুগন্ধে হাসিস মিটিমিটি, হাঁ করে গলায় ঢেলে নিস ফোঁটা-ফোঁটা
ডোমনি, তুইই দয়াল, বারোয়ারি বীজঠোঁটে কবে চুমু খাবো
তুই জিভ টেনে নিবি মুখে সুষুম্না লতিয়ে উঠে ঝরবে তলাতল
ডোমনি, তুইই দয়াল, রক্তমাখা স্যানিটারি ন্যাপকিন
তুলে নিয়ে চটের বস্তায় ভরে নিস, বস্তিতে গিয়ে রক্ত মাখবি গায়ে
ডোমনি, তুইই দয়াল, ওই বাসি রক্ত চেটে নিঃস্বভাবি হতে চাই
ডোমনি, তুইই দয়াল, শিখিয়ে দিয়েছিস শ্বাসবায়ু বন্ধ করে রেখে
ইচ্ছাধীন উড়ন্ত দেহে কুম্ভক সৃষ্টির ইন্দ্রজাল
ডোমনি, তুইই দয়াল, নাভিতে কতোকাল ময়লা জমে আছে
নিয়ে চল তোর ডেরায় জিভ দিয়ে পরিষ্কার করি
ডোমনি, তুইই দয়াল, প্রতিমাসে জোয়ারে ভেসে যাস
তোর তিন নাড়িতে ত্রিবেণী সংহতি
ডোমনি, তুইই দয়াল, রস ও রতির মিশেলে জেগে ওঠ
গরলামৃত নিয়ে আমার মতন সাধকের সাথে নৃত্য কর
ডোমনি, তুইই দয়াল, ইড়াতে পূরক, পিঙ্গলায় রেচক শেখালি
নদীর একূল-ওকূলে অধরে ধরে রেখে নির্মাণচক্রে ঘুমোস
ডোমনি, তুইই দয়াল, তোর লাবণ্যামৃতে চান করে উন্মাদ হই
বিন্দু ধারণের যোগ্য কবে করে তুলবি আমায়
ডোমনি, তুইই দয়াল, শ্মশানের কাঠকয়লায় রেঁধেছিস ভাত
করোটির থালায় ভরে খাবো দুইজনে পোড়া মাংস দিয়ে
ডোমনি, তুইই দয়াল, বলি দেয়া পাঁঠার রক্ত এনে ভরিস করোটিতে
একদিন আমারও করোটিতে চুমু দিয়ে রক্ত খেয়ে নাচবি ধামাল
ডোমনি, তুইই দয়াল, রজঃপ্রবৃত্তির তিনদিন তিনরাত
দেহের অমাবস্যায় তুই আমাকে পূর্ণিমা দিস
ডোমনি, তুইই দয়াল, আমার ব্যক্তিসত্ত্বা কবে লোপ করে দিবি
আনন্দকে তিনটে দিনের লাল আলো জ্বেলে শীতোষ্ণ করবি কবে
ডোমনি, তুইই দয়াল, চেয়ে দ্যাখ, আমি আঁস্তাকুড়
মানুষের ফেলে দেয়া সবকিছু নিজের অস্তিত্বে ধরে আছি
ডোমনি, তুই দয়াল, আমাকে আলেখ পুরুষ করে তোল
বলে দে কেমন করে স্খলন বন্ধ করে কবিত্বের শক্তি যোগাবো
ডোমনি, তুইই দয়াল, আমাকে সহজ পুরুষ করে তোল
বলে দে কেমন করে সারা দেহে প্রেমানন্দ আনবে বানভাসি
ডোমনি তুইই দয়াল, আমাকে অশ্লীলতম নোংরা গান শেখা
ঝরাই অশ্রাব্য অমৃতধারা এই লাৎখোর বঙ্গসমাজে
ডোমনি, তুইই দয়াল, তুইই শবরী, চণ্ডালী, শৈবালযোনি
পদ্ম আর বজ্রের যোগফলে ক্লেশশত্রুজয়ী পুরুষ করে তোল রে আমাকে
ডোমনি, তুইই দয়াল, কবে তোর অতিনোংরা চরণ দুটি পাবো
বুকের ওপরে রেখে খেলবি দজ্জালদোষে নৈরাত্মহরণ